• ঢাকা
  • শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩
সর্বশেষ আপডেট : ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩

নোয়াখালীতে সর্বোচ্চ তিন রেমিট্যান্স প্রেরণকারী পেলেন সম্মাননা

উপজেলা প্রতিনিধি, সদর : নোয়াখালীতে বৈধ উপায়ে রেমিট্যান্স প্রেরণকারী তিন ব্যাক্তিকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। এসময় সর্বোচ্চ রেমিটেন্স আরহণকারী একটি প্রতিষ্ঠানকেও সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কক্ষে জাতীয় প্রবাসী দিবস ২০২৩ উপলক্ষে এসব সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।

জানা যায়, “প্রবাসীর কল্যাণ, মর্যাদা-আমাদের অঙ্গীকার, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ায় তারাও সমান অংশীদার” প্রতিপাদ্য নিয়ে সারাদেশের ন্যায় নোয়াখালীতেও জাতীয় প্রবাসী দিবস উদযাপন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের কার্যালয় প্রাঙ্গণে প্রবাসী মেলা ও জব ফেয়ারের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজন করা হয় আলোচনা সভা ও সম্মাননা প্রদান কার্যক্রম। আলোচনা সভা শেষে সর্বোচ্চ রেমিটেন্স প্রেরণকারী মো. ফয়েজ আহম্মদ (দক্ষিণ আফ্রিকা), আলমগীর হোসেন (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও আবুল কালাম আজাদ (কুয়েত) কে সম্মাননা স্মারক দেওয়া প্রদান করা হয়। এছাড়াও সর্বোচ্চ রেমিটেন্স আরহণকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লি. কে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।

সভায় বক্তারা বলেন, আমাদের দেশের আয়ের অন্যতম উৎস্য হচ্ছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। দেশের অর্থনৈতিক চাকা সচল করার পাশাপাশি আর্থসামাজিক উন্নয়নে প্রবাসীরা ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে সরকার বিভিন্ন প্রণোদনা দিচ্ছেন। বৈধ উপায়ে রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে সরকার ঘোষিত বিভিন্ন প্রণোদনার বিষয়ে প্রবাসীদের আরও বেশি অবহিত করতে হবে। বক্তারা প্রথম বারের মত জাতীয় প্রবাসী দিবস পালন করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের সহকারী পরিচালক আবু ছালেকের সভাপতিত্বে ও জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আবিদা খানম বৈশাখী সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. নাজিমুল হায়দার। সভায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মোর্তাহীন বিল্লাহ, টিটিসির অধ্যক্ষ মাহতাব উদ্দিন পাটওয়ারী, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, জেলার সরকারি বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষেরা অংশগ্রহণ করেন।

আরও পড়ুন