• ঢাকা
  • শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৬ এপ্রিল, ২০২৪
সর্বশেষ আপডেট : ৬ এপ্রিল, ২০২৪

বেগমগঞ্জে অধিগ্রহণকৃত ভূমির উপর তৈরি হচ্ছে বহুতল ভবন, দেখার কেউ নেই

উপজেলা প্রতিনিধি, বেগমগঞ্জ : বেগমগঞ্জ উপজেলার প্রশাসনের নরকের ডাগর মাত্র ২০০ গজ দক্ষিনে সরকারী অধিগ্রহনকৃত ভূমিতে প্রশাসন ও আইনের তোয়াক্কা ছাড়াই নিজেদেও খেয়াল খুশি, মোতাবেক তৈরি করছে বহুতল ভবন। বেগমগঞ্জ উপজেলার নাজিরপুর মৌজার এটি আই এর পশ্চিমে উপজেলা ও থানার দক্ষিনে মসজিদের সাথে প্রায় ১৫ শতক সরকারী অধিগ্রহন কৃত ভূমিতে আবুল কাশেম নামক জৈনক প্রবাসী নামমাত্র মূল্যে দখলদার ও এস.এ রেকর্ডীয় মালিকের ওয়ারীশ গন হইতে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে কোনরূপ আইনের ও পৌরসভা বিধির নিয়ম নিতি তোয়াক্কা না করে মন গড়া মোতাবেক তৈরি করিতেছেন বহুতল ভবন।

এই বিষয়ে জেলার সিনিয়র সাংবাদিক সরেজমিনে গিয়ে জানতে চাইলে আবুল কাশেম বলেন, টাকা দিয়ে জমিন খরিদ করেছি নিজের টাকা দিয়ে বিল্ডিং তৈরি করতেছি কাকে আবার কিজানাবো আর কার কিসের প্øেন নিব। আবুল কাশেমের নিকট বাড়ী তৈরি প্লেন চাইলে ও জমিনের কাগজপত্র চাইলে সে বলে এস এ রেকর্ডিয় মালিকের ওয়ারিশগন আমার নিকট টাকার বিনিময় বিক্রি করে অন্যত্রে চলে যায়। আর আমি স্থানীয় এমপি ও কমিশনার মেয়র সবাইকে জানাইয়া এখানে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে বিল্ডিং তৈরি করিতেছি। তাকে প্রশ্ন করা হলো এসব জমিনতো ১৯৬২ সালে উপজেলা প্রশাসন ও থানা প্রশাসনের প্রয়োজনে অধিগ্রহন করা হয়েছিল। আপনারা অন্যস্থান থেকে এসে সরকারী- অধিগ্রহন ভূমিতে ভবন বাইনাইতেছেন আপনি টাকা দিয়ে জমিন কিনবেন। সরকারী জমিন কেন কিনলেন। কথা বলার মাঝে কাশেম তাহার পালিত গুন্ডা বাহিনী নিয়ে এসে সাংবাদিকদের বিল্ডিং এর ছবিতুলতে বাঁধা সৃষ্টি করে।

এছাড়া স্থানীয় গুন্ডারা সাংবাদিকদের সাথে খারাপ আচরণ করে। এবং বলে আমাদের এলাকা আমরা দেখবো আপনারা কে দেখার কাশেম সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য করে বলে এখানে কোন লোক আসনে তাকে গাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিবো। এলাকার সাধারণ লোকজনের নিকট মতামত জানতে চাইলে মানুষ বলে জোর যার মুল্লুক তার। যদি প্রশাসন কোন কিছু না করে-সাধারন মানুষ কি করতে পারবে। সরকারের জমি সরকারী কর্মচারীরা যদিনা দেখে তা হলে সরকারী ভূমি কিভাবে রক্ষা হবে।

আরও পড়ুন