• ঢাকা
  • শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর, ২০২৩
সর্বশেষ আপডেট : ১৯ নভেম্বর, ২০২৩

সুবর্ণচরসহ উপকূলীয় অঞ্চলে মিধিলি’র আঘাতে ক্ষতিগ্রস্তরা তাকিয়ে আছে ত্রাণের আশায়

কামাল চৌধুরী, উপজেলা প্রতিনিধি, সুবর্ণচর : প্রবল ঘূর্ণিঝড় মিধিলি’র তান্ডবে সুবর্ণচর সহ উপকূলীয় এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো এখনো তাকিয়ে আছে সরকারি-বেসরকারি ত্রাণের আশায়।

প্রবল ঘূর্ণিঝড় মিধিলি’র আঘাতে সুবর্ণচরসহ উপকূলীয় এলাকার ২১২টি ঘরবাড়ি ও কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণভাবে বিধস্ত এবং ৯১৩টি ঘরবাড়ি আংশিক বিধস্ত হয়েছে বলে সরকারি হিসাবে জানানো হয়েছে। অবশ্য বেসরকারি হিসাবে এ ক্ষয়ক্ষতির পরিমান আরো বেশি হতে পারে বলে জানিয়েছে এলাকাবাসী।
জেলার উপকূলী এলাকা সুবর্ণচর, হাতিয়া, কোম্পানীগঞ্জ, কবিরহাট ও সদর উপজেলার মোট ৩৪টি ইউনিয়নের দ্বীপ ও চরাঞ্চলে এ ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটে।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) রাতে জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান ও জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো.জাহিদ হাসান খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড় মিধিলি উপকূল অতিক্রম করার সময় নোয়াখালীর উপকূলীয় এলাকায় এ ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটে। তবে এসময় কোনো হতাহত বা নিখোঁজ হওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে এ সময় গাছ পড়ে ও ঘর ভেঙে অনেকে আহত হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।

জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর রহমান জানান, দুর্যোগ পরবর্তী জেলায় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সিপিপি ৮৩৮০ জন, দুই শতাধিক রেড ক্রিসেন্টের স্বেচ্ছাসেবী, ১০১টি মেডিকেল টিম কাজ করছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে সরকারি ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হবে।

এদিকে শনিবার (১৮ নভেম্বর) দুপুর পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে কোন ত্রাণ সহায়তা পৌঁছেনি বলে দাবী করেছে এলাকাবাসী।

আরও পড়ুন