কেউ যখন আমায় জিজ্ঞেস করবে,
চাঁদ নাকি ফুল আমি বলবো তোমাকে চাই,
আমি যাহা চাই তাহার সবই তোমার মধ্যে পাই।
শ্যাম বর্ণ আর কোকিল কণ্ঠ সাথে কত যন্ত্র,
যন্ত্রিক হয়ে থেকে পেতে চাই যন্ত্রণা।
যন্ত্রণার পায়ে চুমু খেয়ে বলবো এইতো জীবন।
কেউ যখন আমায় জিজ্ঞেস করবে,
সূর্য নাকি সমুদ্র আমি বলবো তোমার চোখ চাই,
পৃথিবীর সমস্ত মমতা আমি তোমার চোখে পাই।
চোখে চোখ পড়লে পেতে তুমি কত লজ্জা,
লজ্জায় হয়ে যেতে তুমি লজ্জাবতীকা।
আমার চোখের দিকে তাকিয়ে দূর পদযাত্রা।
কেউ যখন আমায় জিজ্ঞেস করবে,
রত্ন নাকি মুক্তা আমি বলবো তোমার মুখটা চাই,
চাঁদ সুন্দর তোমার মুখের দিকে চেয়ে থাকি তাই।
তোমার মুখের একটি কথা হৃদয়ে জাগিয়েছে
কত আশা, আশায় বাঁধলো আমার বাসা।
দূর পথ চেয়ে দীর্ঘ বেলা কখন মুখটি দিবে দেখা।
কেউ যখন আমায় জিজ্ঞেস করবে,
নারী নাকি পরী আমি বলবো তোমার মনটা চাই,
রক্ত কতটা জল করিলে পাবো মন জানতে চাই!
আচ্ছা মন্ত্রে কি মন পাওয়া যায়? নাকি কবুলে পায়?
অংকি আমি তোমার মনটা জয় করতে চাই
আমি তোমার মনশাস্ত্রের শাস্ত্রবিদ হতে চাই।
সব শেষে যে তোমারে সারাজীবনে পাবে,
সে যেন ফুল এবং অংক ভালোবাসে
তোমারে সামলায় ঠান্ডা মেজাজে।
পরিচিতি : অংকন চন্দ্র পাল, কবিরহাট
শ্রেণী-ডিগ্রী (২য় বর্ষ), নোয়াখালী সরকারী কলেজ
আপনার মতামত লিখুন :